ভিশন বাংলা ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনার কারণে যাদের আয় উপার্জনের পথ নাই তাদের জন্য কিছু নগদ আর্থিক সহায়তা আমরা ঈদের আগে দিতে চাই। অন্তত পক্ষে রোজার ঈদের সময় তারা যেন কিছু সহযোগিতা পায়। সেই ব্যবস্থাটা আমরা করব।
সোমবার (৪ মে) সকাল ১১টায় প্রধানমন্ত্রী সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জেলা প্রশাসক ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অদৃশ্য এই ভাইরাসের কারণে বিশ্বের অনেক দেশের মতো আমাদের দেশেও অর্থনৈতিক স্থবিরতা নেমে এসেছে। এই ভাইরাসের কারণে যারা কর্মহীন হয়ে পড়েছেন তাদের ঈদের আগে কিছু আর্থিক সহায়তা আমরা দিতে চাই। যাতে মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়। সরকারের পক্ষ থেকে ত্রাণের ব্যবস্থা যেমন করেছি বা সহযোগিতা করেছি, বেসরকারি খাতেও অনেকে এগিয়ে এসেছেন। আমাদের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা সংসদ সদস্যরা অনেকেই সহযোগিতা করছেন।
তিনি আরও বলেন, নিজেকে সুরক্ষা করতে এবং অন্যকে সুরক্ষা রাখতে সব সময় মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। রমজান মাসে যেন কেনাকাটা করতে পারে এজন্য দোকানপাট খোলা ও চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছি। প্রতিটি জেলায় ছোট খাট শিল্প চালু রাখাসহ মানুষকে সুরক্ষিত রেখে অর্থনীতিকে চালু রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এর আগে শেখ হাসিনা করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে ছয় দফা পৃথক ভিডিও কনফারেন্সে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেট, রাজশাহী, বরিশাল এবং ময়মনসিংহ বিভাগের ৫৬টি জেলার সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
দেশে মার্চ মাসের ৮ তারিখ প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ১৭৭ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৪৫৫ জন।
ভিশন বাংলা ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনার কারণে যাদের আয় উপার্জনের পথ নাই তাদের জন্য কিছু নগদ আর্থিক সহায়তা আমরা ঈদের আগে দিতে চাই। অন্তত পক্ষে রোজার ঈদের সময় তারা যেন কিছু সহযোগিতা পায়। সেই ব্যবস্থাটা আমরা করব।
সোমবার (৪ মে) সকাল ১১টায় প্রধানমন্ত্রী সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জেলা প্রশাসক ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অদৃশ্য এই ভাইরাসের কারণে বিশ্বের অনেক দেশের মতো আমাদের দেশেও অর্থনৈতিক স্থবিরতা নেমে এসেছে। এই ভাইরাসের কারণে যারা কর্মহীন হয়ে পড়েছেন তাদের ঈদের আগে কিছু আর্থিক সহায়তা আমরা দিতে চাই। যাতে মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়। সরকারের পক্ষ থেকে ত্রাণের ব্যবস্থা যেমন করেছি বা সহযোগিতা করেছি, বেসরকারি খাতেও অনেকে এগিয়ে এসেছেন। আমাদের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা সংসদ সদস্যরা অনেকেই সহযোগিতা করছেন।
তিনি আরও বলেন, নিজেকে সুরক্ষা করতে এবং অন্যকে সুরক্ষা রাখতে সব সময় মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। রমজান মাসে যেন কেনাকাটা করতে পারে এজন্য দোকানপাট খোলা ও চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছি। প্রতিটি জেলায় ছোট খাট শিল্প চালু রাখাসহ মানুষকে সুরক্ষিত রেখে অর্থনীতিকে চালু রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এর আগে শেখ হাসিনা করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে ছয় দফা পৃথক ভিডিও কনফারেন্সে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেট, রাজশাহী, বরিশাল এবং ময়মনসিংহ বিভাগের ৫৬টি জেলার সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
দেশে মার্চ মাসের ৮ তারিখ প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ১৭৭ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৪৫৫ জন।